Tuesday, December 19, 2017

পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা? যে ১০টি কারণে হতে পারে…

পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কোনও সাধারণ রোগ থেকেও হতে পারে আবার কোনও বড়সড় যৌন রোগের ফলেও হতে পারে। এমন কিছু হলে কখনওই অবহেলা করবেন না। পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা হলে কখনওই তা ফেলে রাখা উচিত নয়। সাধারণ ইনফেকশন থেকে যন্ত্রণা যেমন হতে পারে তেমনই এর পিছনে যৌন সংসর্গের ফলে সং‌ক্রামিত রোগও থাকতে পারে। জেনে‌ নিন ১০টি কারণ—
১) কোনও রকম ইনফেকশনের কারণে প্রস্টেট গ্ল্যান্ড ফুলে গেলে যন্ত্রণা হতে পারে। একে বলে প্রস্টাইটিস।
২) ক্রনিক নন-ব্যাকটেরিয়াল প্রস্টাইটিসের কারণে পুরুষাঙ্গে ফোলা ভাব এবং যন্ত্রণা হয়। যন্ত্রণা ইউরিনারি ট্র্যাক্টেও ছড়িয়ে পড়ে। ৩৫ থেকে ৫০ বছরের ছেলেদের মধ্যে এটি একটি অত্যন্ত সাধারণ সমস্যা।
৩) ইউরিনারি ট্র্যাক্টে ব্যাকটেরিয়া জনিত কারণে ইনফেকশন হলে পুরষাঙ্গে তীব্র যন্ত্রণা হয়। কখনও কখনও শুধুমাত্র ইউরেথরাতে ইনফেকশনের কারণেও যন্ত্রণা হতে পারে। একে বলে ইউরেথ্রাইটিস।
৪) মূত্রথলিতে পাথর থাকলে তা থেকেও পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা হতে পারে।
৫) জেনাইটিল হার্পিস হল এক ধরনের যৌন সংসর্গের ফলে সংক্রামিত রোগ। পার্টনারের শরীর থেকে এই রোগ ছড়ায়। যোনি এবং যোনির আশেপাশের অংশে হার্পিস থাকলে যৌনমিলনের পরে তা সহজেই সংক্রমণ ঘটায় পুরুষাঙ্গে। হার্পিস হল এক ধরনের ছোট ছোট ফোস্কার মতো র‌্যাশ। পুরুষাঙ্গে হার্পিস হলে তীব্র যন্ত্রণা হয়। ফোস্কাগুলি থেকে পুঁজের মতো ক্ষরণও হয়।
৬) পেনাইল ক্যানসার হল পুরুষাঙ্গের ক্যানসার। এই রোগ বাসা বেঁধে থাকলে যন্ত্রণা হওয়া খুব স্বাভাবিক। চুলকানি, জ্বলুনির মতো অনুভূতি, পুরুষাঙ্গ লাল হয়ে যাওয়া, হঠাৎ হঠাৎ ক্ষরণ ইত্যাদি এর লক্ষণ।
৭) পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণার অন্যতম কারণ হতে পারে রিঅ্যাক্টিভ আর্থারাইটিস বা এক প্রকারের বাত যা কি না বিশেষ এক ধরনের ইনফেকশন থেকে হয়।
৮) ব্যালানাইটিসের ফলে পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ এবং বহিঃত্বক ফুলে যায় এবং ব্যথা হয়। পাশাপাশি চুলকানি ও লাল ভাবও দেখা যায়। যাঁরা পুরুষাঙ্গকে নিয়মিত পরিষ্কার রাখেন না তাঁদের মধ্যেই এই রোগ বেশি দেখা দেয়।
৯) ক্ল্যামিডিয়াল ইউরেথ্রাইটিস হল যৌন সংসর্গের ফলে সংক্রামিত একটি রোগ। সঙ্গিনীর যোনিতে যদি ক্ল্যামিডিয়া ইনফেকশন থেকে থাকে তবে তা সহজেই সংক্রামিত করে পুরুষাঙ্গকে। এর ফলেও যন্ত্রণা হয়।
১০) সিফিলিস হল সবচেয়ে মারাত্মক যৌনরোগগুলির মধ্যে অন্যতম। এই রোগের অন্যতম লক্ষণ পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা। সাধারণত যাঁরা অবাধ যৌনমিলন করেন কোনও প্রোটেকশন ছাড়া তাঁদেরই এই রোগ বেশি হয়। তবে সিফিলিস আক্রান্ত কারও সঙ্গে একবার যৌন সংসর্গ করলেই এই রোগ হতে পারে।
৭) পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণার অন্যতম কারণ হতে পারে রিঅ্যাক্টিভ আর্থারাইটিস বা এক প্রকারের বাত যা কি না বিশেষ এক ধরনের ইনফেকশন থেকে হয়।
৮) ব্যালানাইটিসের ফলে পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ এবং বহিঃত্বক ফুলে যায় এবং ব্যথা হয়। পাশাপাশি চুলকানি ও লাল ভাবও দেখা যায়। যাঁরা পুরুষাঙ্গকে নিয়মিত পরিষ্কার রাখেন না তাঁদের মধ্যেই এই রোগ বেশি দেখা দেয়।
৯) ক্ল্যামিডিয়াল ইউরেথ্রাইটিস হল যৌন সংসর্গের ফলে সংক্রামিত একটি রোগ। সঙ্গিনীর যোনিতে যদি ক্ল্যামিডিয়া ইনফেকশন থেকে থাকে তবে তা সহজেই সংক্রামিত করে পুরুষাঙ্গকে। এর ফলেও যন্ত্রণা হয়।
১০) সিফিলিস হল সবচেয়ে মারাত্মক যৌনরোগগুলির মধ্যে অন্যতম। এই রোগের অন্যতম লক্ষণ পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা। সাধারণত যাঁরা অবাধ যৌনমিলন করেন কোনও প্রোটেকশন ছাড়া তাঁদেরই এই রোগ বেশি হয়। তবে সিফিলিস আক্রান্ত কারও সঙ্গে একবার যৌন সংসর্গ করলেই এই রোগ হতে পারে।

পুরুষের ক্ষমতা বাড়াবে মাত্র ১ টুকরো আদা কিন্তু কিভাবে কখন খাবেন?
আদা ছাড়া বাঙালির রান্নাঘর ভাবাই যায় না। সুস্বাদু রান্নার জন্য রান্না ঘরে আদা চাই-ই চাই। কিন্তু আদা শুধু খাবারের স্বাদ ও গন্ধ বাড়ায় না, এক টুকরো আদা পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়িয়ে জীবনও বদলে দিতে পারে। কি বিশ্বাস হচ্ছে না তো!
* নিয়মিত আদা খেলে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ে। সহজেই স্পার্ম কাউন্ট বৃদ্ধি করে আদা।
* প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক উপাদানে ভরপুর আদা। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস করলে ছোটখাটো অনেক রোগের হাত থেকেই মুক্তি মেলে।
* দুর্বল লাগছে? কারণ, যাই হোক এক টুকরো আদা খেয়ে নিন। অনেকটা শক্তি পাবেন। পরে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, জানুন দুর্বলতার কারণ।
পুরুষের ক্ষমতা বাড়াবে মাত্র ১ টুকরো আদা কিন্তু কিভাবে কখন খাবেন?
আদা ছাড়া বাঙালির রান্নাঘর ভাবাই যায় না। সুস্বাদু রান্নার জন্য রান্না ঘরে আদা চাই-ই চাই। কিন্তু আদা শুধু খাবারের স্বাদ ও গন্ধ বাড়ায় না, এক টুকরো আদা পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়িয়ে জীবনও বদলে দিতে পারে। কি বিশ্বাস হচ্ছে না তো!
* নিয়মিত আদা খেলে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ে। সহজেই স্পার্ম কাউন্ট বৃদ্ধি করে আদা।
* প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক উপাদানে ভরপুর আদা। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস করলে ছোটখাটো অনেক রোগের হাত থেকেই মুক্তি মেলে।
* দুর্বল লাগছে? কারণ, যাই হোক এক টুকরো আদা খেয়ে নিন। অনেকটা শক্তি পাবেন। পরে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, জানুন দুর্বলতার কারণ।

পুরুষের ক্ষমতা বাড়াবে মাত্র ১ টুকরো আদা কিন্তু কিভাবে কখন খাবেন?

আদা ছাড়া বাঙালির রান্নাঘর ভাবাই যায় না। সুস্বাদু রান্নার জন্য রান্না ঘরে আদা চাই-ই চাই। কিন্তু আদা শুধু খাবারের স্বাদ ও গন্ধ বাড়ায় না, এক টুকরো আদা পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়িয়ে জীবনও বদলে দিতে পারে। কি বিশ্বাস হচ্ছে না তো! * নিয়মিত আদা খেলে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ে। সহজেই স্পার্ম কাউন্ট বৃদ্ধি করে আদা।
* প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক উপাদানে ভরপুর আদা। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস করলে ছোটখাটো অনেক রোগের হাত থেকেই মুক্তি মেলে।
* দুর্বল লাগছে? কারণ, যাই হোক এক টুকরো আদা খেয়ে নিন। অনেকটা শক্তি পাবেন। পরে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, জানুন দুর্বলতার কারণ।

পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কোনও সাধারণ রোগ থেকেও হতে পারে আবার কোনও বড়সড় যৌন রোগের ফলেও হতে পারে। এমন কিছু হলে কখনওই অবহেলা করবেন না।
পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা হলে কখনওই তা ফেলে রাখা উচিত নয়। সাধারণ ইনফেকশন থেকে যন্ত্রণা যেমন হতে পারে তেমনই এর পিছনে যৌন সংসর্গের ফলে সং‌ক্রামিত রোগও থাকতে পারে। জেনে‌ নিন ১০টি কারণ—
১) কোনও রকম ইনফেকশনের কারণে প্রস্টেট গ্ল্যান্ড ফুলে গেলে যন্ত্রণা হতে পারে। একে বলে প্রস্টাইটিস।
২) ক্রনিক নন-ব্যাকটেরিয়াল প্রস্টাইটিসের কারণে পুরুষাঙ্গে ফোলা ভাব এবং যন্ত্রণা হয়। যন্ত্রণা ইউরিনারি ট্র্যাক্টেও ছড়িয়ে পড়ে। ৩৫ থেকে ৫০ বছরের ছেলেদের মধ্যে এটি একটি অত্যন্ত সাধারণ সমস্যা।
৩) ইউরিনারি ট্র্যাক্টে ব্যাকটেরিয়া জনিত কারণে ইনফেকশন হলে পুরষাঙ্গে তীব্র যন্ত্রণা হয়। কখনও কখনও শুধুমাত্র ইউরেথরাতে ইনফেকশনের কারণেও যন্ত্রণা হতে পারে। একে বলে ইউরেথ্রাইটিস।
৪) মূত্রথলিতে পাথর থাকলে তা থেকেও পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা হতে পারে।
৫) জেনাইটিল হার্পিস হল এক ধরনের যৌন সংসর্গের ফলে সংক্রামিত রোগ। পার্টনারের শরীর থেকে এই রোগ ছড়ায়। যোনি এবং যোনির আশেপাশের অংশে হার্পিস থাকলে যৌনমিলনের পরে তা সহজেই সংক্রমণ ঘটায় পুরুষাঙ্গে। হার্পিস হল এক ধরনের ছোট ছোট ফোস্কার মতো র‌্যাশ। পুরুষাঙ্গে হার্পিস হলে তীব্র যন্ত্রণা হয়। ফোস্কাগুলি থেকে পুঁজের মতো ক্ষরণও হয়।
৬) পেনাইল ক্যানসার হল পুরুষাঙ্গের ক্যানসার। এই রোগ বাসা বেঁধে থাকলে যন্ত্রণা হওয়া খুব স্বাভাবিক। চুলকানি, জ্বলুনির মতো অনুভূতি, পুরুষাঙ্গ লাল হয়ে যাওয়া, হঠাৎ হঠাৎ ক্ষরণ ইত্যাদি এর লক্ষণ।
৭) পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণার অন্যতম কারণ হতে পারে রিঅ্যাক্টিভ আর্থারাইটিস বা এক প্রকারের বাত যা কি না বিশেষ এক ধরনের ইনফেকশন থেকে হয়।
৮) ব্যালানাইটিসের ফলে পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ এবং বহিঃত্বক ফুলে যায় এবং ব্যথা হয়। পাশাপাশি চুলকানি ও লাল ভাবও দেখা যায়। যাঁরা পুরুষাঙ্গকে নিয়মিত পরিষ্কার রাখেন না তাঁদের মধ্যেই এই রোগ বেশি দেখা দেয়।
৯) ক্ল্যামিডিয়াল ইউরেথ্রাইটিস হল যৌন সংসর্গের ফলে সংক্রামিত একটি রোগ। সঙ্গিনীর যোনিতে যদি ক্ল্যামিডিয়া ইনফেকশন থেকে থাকে তবে তা সহজেই সংক্রামিত করে পুরুষাঙ্গকে। এর ফলেও যন্ত্রণা হয়।
১০) সিফিলিস হল সবচেয়ে মারাত্মক যৌনরোগগুলির মধ্যে অন্যতম। এই রোগের অন্যতম লক্ষণ পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা। সাধারণত যাঁরা অবাধ যৌনমিলন করেন কোনও প্রোটেকশন ছাড়া তাঁদেরই এই রোগ বেশি হয়। তবে সিফিলিস আক্রান্ত কারও সঙ্গে একবার যৌন সংসর্গ করলেই এই রোগ হতে পারে।
৭) পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণার অন্যতম কারণ হতে পারে রিঅ্যাক্টিভ আর্থারাইটিস বা এক প্রকারের বাত যা কি না বিশেষ এক ধরনের ইনফেকশন থেকে হয়।
৮) ব্যালানাইটিসের ফলে পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ এবং বহিঃত্বক ফুলে যায় এবং ব্যথা হয়। পাশাপাশি চুলকানি ও লাল ভাবও দেখা যায়। যাঁরা পুরুষাঙ্গকে নিয়মিত পরিষ্কার রাখেন না তাঁদের মধ্যেই এই রোগ বেশি দেখা দেয়।
৯) ক্ল্যামিডিয়াল ইউরেথ্রাইটিস হল যৌন সংসর্গের ফলে সংক্রামিত একটি রোগ। সঙ্গিনীর যোনিতে যদি ক্ল্যামিডিয়া ইনফেকশন থেকে থাকে তবে তা সহজেই সংক্রামিত করে পুরুষাঙ্গকে। এর ফলেও যন্ত্রণা হয়।
১০) সিফিলিস হল সবচেয়ে মারাত্মক যৌনরোগগুলির মধ্যে অন্যতম। এই রোগের অন্যতম লক্ষণ পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা। সাধারণত যাঁরা অবাধ যৌনমিলন করেন কোনও প্রোটেকশন ছাড়া তাঁদেরই এই রোগ বেশি হয়। তবে সিফিলিস আক্রান্ত কারও সঙ্গে একবার যৌন সংসর্গ করলেই এই রোগ হতে পারে।
পুরুষের ক্ষমতা বাড়াবে মাত্র ১ টুকরো আদা কিন্তু কিভাবে কখন খাবেন?
আদা ছাড়া বাঙালির রান্নাঘর ভাবাই যায় না। সুস্বাদু রান্নার জন্য রান্না ঘরে আদা চাই-ই চাই। কিন্তু আদা শুধু খাবারের স্বাদ ও গন্ধ বাড়ায় না, এক টুকরো আদা পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়িয়ে জীবনও বদলে দিতে পারে। কি বিশ্বাস হচ্ছে না তো!
* নিয়মিত আদা খেলে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ে। সহজেই স্পার্ম কাউন্ট বৃদ্ধি করে আদা।
* প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক উপাদানে ভরপুর আদা। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস করলে ছোটখাটো অনেক রোগের হাত থেকেই মুক্তি মেলে।
* দুর্বল লাগছে? কারণ, যাই হোক এক টুকরো আদা খেয়ে নিন। অনেকটা শক্তি পাবেন। পরে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, জানুন দুর্বলতার কারণ।

Monday, December 18, 2017

নারী যৌনাঙ্গের আকার – কেমন হওয়া উচিত?

এলিজাবিথ গ্রিট্টা হসপিটাল, লন্ডন এর এক গবেষনায় গবেষকগন নারীর যোনীদ্বার/যোনীমুখ এবং যোনীনালীর আকার নিয়ে একটি গবেষনা পরিচালনা করেন। অনেকের মনে হতে পারে যোনীমুখ এবং যোনীনালী তো একই বিষয়। তা আসলে নয়। সাধারনের দৃষ্টিতে এটা একই রকম হলেও ডাক্তারী ভাষায় অঙ্গ দুটি ভিন্ন। যোনীনালী হল লিঙ্গ সঞ্চালন এবং সন্তান প্রসবের পথ – পক্ষান্তরে যোনীদ্বার হল লিঙ্গ গ্রহন এবং নারীকে আনন্দদানের কেন্দ্রবিন্দু।
গবেষনায় তারা ৩৯ জন নারীর যোনীনালী এবং যোনী মুখের পর্দার রঙ – আকার – পুরুত্ব, জরায়ুর অবস্থান, পায়ুনালীর অবস্থান ইত্যাদি লিপিবদ্ধ করেন। ফলাফলে তারা জানাতে পারেন “নারীর গোপনাঙ্গের গঠনে ব্যাক্তিবেধে বিস্তর তারতম্য রয়েছে”। এক কথায় প্রত্যেক নারীর যৌনাঙ্গের নিজস্বতা/তারতম্য রয়েছে। তারা লক্ষ্য করলেন নারীর শরীরের গঠনের সাথে তাদের গোপনাঙ্গের আকারের সাদৃশ্য রয়েছে। অর্থাৎ যে সকল নারী লম্বা এবং গঠনগত ভাবে চওড়া তাদের যোনীনালী কিছুটা দৈর্ঘ্যে বেশি। তাছাড়া গোপনাঙ্গের আকারের সঙ্গে বয়স এবং কতবার সন্তান প্রসব করেছেন তার একটি বড় প্রভাব রয়েছে।
গবেষকগন নারীর যোনীনালীর দৈর্ঘ্য 2 ¾ ইঞ্চি থেকে শুরু করে 5 ¾ ইঞ্চির মধ্যে পেয়েছেন। এবং প্রস্থে তা 2 থেকে 2 ½ ইঞ্চির কাছাকাছি। শরীরের গঠন ছাড়াও অন্য গুরুত্বপুর্ন বিষয়গুলো, যেমন – বয়স এবং কত সন্তান প্রসব করেছেন তার সংখ্যার উপর যোনীনালীর পেশীর পুরুত্বের পরিবর্তন লক্ষনীয়। যাদের দুর্বল পেশী তাদের পেশীর পুরুত্ব  ½ হতে পারে একই সময় স্বাস্থ্যবান নারীর যোনীপথের পেশী 2 ইঞ্চি কিংবা তারও বেশি পুরুত্বের হতে পারে। একজন নারী তার যোনাঙ্গের অবস্থানের পরিবর্তন করতে না পারলেও সঠিক প্লাভিক ব্যায়াম এর মাধ্যমে যৌনাঙ্গের ঢিলে ভাব দুর করা সহ যোনী পেশীর শক্তি বৃদ্ধি করতে পারেন। কিগ্যাল ব্যায়াম এর মাধ্যমে এ বিষয়ে সর্বোচ্চ লাভবান হতে পারেন। এতে করে মিলনে তার পুর্ন-তৃপ্তির মাত্রা বাড়ানোও সম্ভব। পুরুষের তুলনায় নারীরা এ ক্ষেত্রে ভাগ্যবতী। পুরুষ তার লিঙ্গের আকার পরিবর্তনের জন্য অনেক চেষ্টা করেও কোন ভাল ফলাফল পায়না। পক্ষান্তরে মাত্র কয়েক সপ্তাহের প্লাভিক ব্যায়াম এর মাধ্যমে তার যৌনাঙ্গকে টাইট করতে পারেন।
প্রশ্ন : মাসিকের কত দিন আগে বা পরে কনডম ছাড়া মিলন করা যায়? দেখুন বিস্তারিত…..
অতিরিক্ত জনসংখ্যা যে পৃথিবীর সবথেকে বড় সমস্যা সেটা বোঝার এখন সময় এসেছে। একটু ভুল বললাম, তাই না? সময় ৫০ বছর আগেই এসে চলে গেছে! জনসংখ্যা যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে আগামী ২০৫০ নাগাদ খাদ্য, জল, বাসস্থানের সমস্যা অবস্যম্ভাবি। এই জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমানোর জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত গর্ভনিরোধ পদ্ধতি। আধুনিক বিজ্ঞানের দৌলতে জন্ম নিয়ন্ত্রণের বিভিন্ন পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে, তার মধ্যে থেকে নিজের পছন্দমত বেছে নিয়ে নিশ্চিন্তে যৌনসুখ অনুভব করুন ও ধরিত্রীর বোঝা কমাতে একটু সহযোগিতা করুন। এই পোস্টে জন্ম নিয়ন্ত্রণের বিভিন্ন পন্থা সম্মন্ধে আলোচনা করা হল।
১) কন্ডোম – জন্ম নিয়ন্ত্রণ করার সবথেকে সহজ, নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য উপায় হল কন্ডোম বা নিরোধ ব্যবহার। কন্ডোম পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্যেই পাওয়া যায়। তবে পুরুষ কন্ডোম ব্যবহার অপেক্ষাকৃত সহজ। সঠিক উপায় কন্ডোম ব্যবহার করলে
পুরুষ কন্ডোমের সফলতার হার প্রায় ৯৮%। পুরুষ কন্ডোম উত্তেজিত লিঙ্গে পড়ানো হয় এবং মহিলা কন্ডোম সঙ্গমের পূর্বে যোনির মধ্যে প্রবেশ করানো হয়। কন্ডোম ব্যবহার করলে বীর্য ওর মধ্যে আটকে যায় এবং সরাসরি যোনির সংস্পর্শে আসেনা। ফলে গর্ভসঞ্চার হয় না। কন্ডোম সাধারণত ল্যাটেক্স, পলিইউরেথিন বা নাইট্রাইল নামের পদার্থ দিয়ে তৈরি।
পুরুষ কন্ডোমের বাইরের গায়ে লুব্রিকেশন লাগানো থাকে। প্রয়োজন হলে আলাদাভাবেও অতিরিক্ত লুব্রিকেন্ট কন্ডোমে লাগানো যায়। তবে উল্লেখ্য যে ল্যাটেক্স কন্ডোম ব্যবহারের সময় তেল বা তেল দিয়ে তৈরি লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করা উচিৎ নয়, কারণ ল্যাটেক্স তেলে দ্রবিভূত হয়ে সঙ্গমের সময় কন্ডোম ছিড়ে যেতে পারে। তার বদলে জল দিয়ে তৈরি বিশেষ লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করা
উচিৎ।কন্ডোম সম্পর্কে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হল যে একসাথে একটির বেশি কন্ডোম ব্যবহার করা উচিৎ নয়। তাতে কন্ডোম ছিড়ে যাবার বা খুলে যাবার সম্ভাবনা অনেক বৃদ্ধি পায়। একথা এজন্যে বললাম কারণ দেখা গেছে অনেক ব্যক্তি বেশি সুরক্ষা পাবার উদ্দেশ্যে একসাথে দুটি কন্ডোম পড়ে নেয়। উল্লেখযোগ্য যে অন্যান্য সমস্ত জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির তুলনায় কন্ডোমের
একটি বিশেষ সুবিধে হল যে জন্ম নিয়ন্ত্রণ ছাড়াও কন্ডোম ব্যবাহার করলে যৌনরোগের হাত থেকেও বাঁচা যায়।২) পিরিওডের নিরাপদ সময় – পিরিওডের রক্তক্ষরণ শুরু হওয়ার দিন থেকে প্রথম সাত দিন ও শেষ সাত দিন যৌনসঙ্গম করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কম থাকে। তাই ওই সময়কে যৌনসঙ্গমের নিরাপদ সময় হিসেবে ধরা হয়।
তবে এই শর্ত কেবল সেইসকল নারীদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যাদের পিরিওড নিয়মিত ২৮ দিন (বা নিয়মিত ২৬ থেকে ৩১ দিন) অন্তর অন্তর হয়। এদের ক্ষেত্রে রজস্রাব শুরু হওয়ার দিনকে প্রথম দিন ধরে গুণতে থাকলে মোটামুটি ১২ থেকে ১৯ তম দিনে ডিম্বাণু নির্গমণ হয়। ডিম্বাণু ওভিউলেশনের পর প্রায় ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা জীবিত থাকে এবং স্ত্রী জননতন্ত্রে বীর্যস্খলনের পর
শুক্রাণু ৩ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে। তাই পিরিওডের সপ্তম থেকে ২১ তম দিন পর্যন্ত সঙ্গম করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি। পিরিওডের বাকি দিনগুলো, প্রথম থেকে সপ্তম ও ২১ তম দিন থেকে পুনরায় রজস্রাব শুরু হওয়ার দিন পর্যন্ত যৌনসঙ্গমের নিরাপদ সময় হিসেবে গন্য করা হয়। মনে রাখবেন যে রক্তক্ষরণ শুরু হবার দিনকে প্রথম দিন ধরেই কিন্তু উপরোক্ত হিসেব দেওয়া হয়েছে। এসম্মন্ধে বিশদে জানতে পিরিওড সংক্রান্ত এই পোস্ট দেখুন। তবে উল্লেখযোগ্য যে পিরিওডের কোন দিনই প্রকৃত নিরাপদ দিন নয়। উপরিউল্লিখিত নিরাপদ সময়ে সেক্স করলেও গর্ভধারণের স্বল্প হলেও কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। কাজেই অপর কোন জন্ম নিয়ন্ত্রণের উপায়, যেমন কন্ডোম বা পিল ব্যবহার করাই শ্রেয়। কারণ যাদের পিরিওড
অনিয়মিত বা ২৮ দিনের থেকে অনেক কম তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু উপরোক্ত হিসেব প্রযোজ্য নয়। উপরন্তু যৌনরোগের সম্ভাবনা সব সময়েই থাকে। তাই ক্যাসুয়াল সেক্স বা বিবাহবহিঃর্ভুত সেক্স করার সময় জন্ম নিয়ন্ত্রণ করার এই পদ্ধতির উপর কখওনই নির্ভর করা উচিৎ নয়। এই পদ্ধতি শুধুমাত্র সেইসকল দম্পতিদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যারা হয়তো এখওনই বাচ্চা-কাচ্চা চান না,
কিন্তু নেহাৎ হয়ে গেলেও কোন অসুবিধা নেই) গর্ভনিরোধোক বড়ি – মহিলাদের ব্যবহারযোগ্য জন্ম নিয়ন্ত্রণ করার একটি উপায় হল গর্ভনিরোধোক বড়ি। এগুলো মূলত ইস্ট্রোজেন-প্রজেস্টেরন হরমোনের বড়ি। ওইসব বড়ি খেলে ওভিউলেশন বা ডিম্বাণু নির্গমন হয় না। ফলে গর্ভসঞ্চারের সম্ভাবনাও থাকে না। দুধরনের বড়ি পাওয়া যায় – একটিতে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন দুটোই থাকে এবং অপরটিতে শুধু প্রোজেস্টেরন থাকে।
দুটোই গর্ভসঞ্চার রোধে সমান কার্যকরী, কিন্তু প্রথম বড়িটি কিছু কিছু ক্ষেত্রে
প্রযোজ্য নয়। যেমন স্তন্যদায়ী মহিলা এবং এমন মহিলা যাদের রক্তবাহে রক্ত তঞ্চনের সম্ভাবনা বেশি, ইত্যাদি। উভয় বড়িই পিরিওডের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ এবং ব্যাথা বা কমায়। গর্ভনিরোধোক বড়ি নিয়মিত খেতে হয়। যেসকল বড়িতে কেবল প্রোজেস্টেরন থাকে তাদের প্রত্যহ একটি নির্দিষ্ট সময়ে খেতে হয়। তবে গর্ভনিরিধোক বড়ি খেতে শুরু করার পর প্রথম সপ্তাহে
তার সাথে অন্য কোন কার্যকরী গর্ভনিরোধ (জন্ম নিয়ন্ত্রণের) পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিৎ। কারণ ওই সকল বড়ির প্রভাব কার্যকরী হতে কিছুটা সময় লেগে যায়। উল্লেখ্য যে গর্ভনিরোধোক বড়ি খাওয়া শুরু করার পূর্বে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিৎ।

যে তেল মাখলে দীর্ঘক্ষণ বিছানায় থাকতে পারবেন

যে তেল মাখলে দীর্ঘক্ষণ বিছানায় থাকতে পারবেন
পুরুষাঙ্গে মালিশ হিসেবে যেসব ঔষধ ব্যবহার করতে হয় জেনে নিনঃ
পুরুষাঙ্গের দুর্বলতা দূর করার জন্য যেমন ঔষধ খেতে হয়, তদ্রুপ ভাবে পুরুষাঙ্গের শিরা, উপশিরা, ধমনি সবল ও শক্তিশালী বানাতে মালিশকৃত ঔষধের প্রয়োজনীয়তা আবশ্যক। এরূপ একটি শাহি মালিশ তেলের বিবরণ নিচে দেওয়া হল-
উপাদান পরিমাণ
হলুদ রঙের বেগুন ১ টি
লবঙ্গ ৬০টি
তিলের তেল আধা কিলো
শুকনা জোঁক ৬ তোলা
ছিলানো গমের আটা ৫ তোলা
পুরুষাঙ্গের মালিশ যেভাবে বানাতে হবেঃ বড় একটি বেগুন যা গাছে থাকতে থাকতে পেকে হলুদ রঙের হয়ে গেছে। এরকম একটি বেগুন ভেঙ্গে তার চারদিকে ৬০ টি লবঙ্গ গেঁথে দিবে। এরপর এ বেগুনকে রোদ্রে না শুকিয়ে বরং ছায়ায় শুকাবে। শুকিয়ে গেলে ছোট একটি কড়াইয়ে আধা কিলো তিলের তেল ঢেলে নিমের লাকড়ি দিয়ে আগুণে হালকা গরম করবে। অতঃপর সে বেগুনটিকে কড়াইয়ে দিয়ে হালকভাবে নাড়াচাড়া করে মিশিয়ে ফেলবে।
যখন বেগুনটি তেলের সাথে সম্পূর্ণভাবে মিশে যাবে, তখন তাতে ছয় তোলা পরিমাণ শুকনো জোঁক ছেড়ে দিয়ে মিশিয়ে ফেলবে। অতঃপর তাতে ছিলানো গমের ৫ তোলা আটা ঢেলে দিবে। সব কিছু ঠিকঠাক মিলানোর পর কড়াইটি চুলা থেকে নিচে নামিয়ে ভালোভাবে নারাচাড়া করবে। যেন সবগুলো উপাদান একে অপরের মধ্যে প্রবেশ করে। সবশেষে এ ঔষুধ শিশিতে সযত্নে রেখে দিবে প্রয়োজনের সময় দুই মাশা পরিমাণ বা এক আঙ্গুল পরিমাণ পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগে এমনভাবে মালিশ করবে যেন পুরুষাঙ্গের শিরাগুলো সে তেলকে চুষে নেয়। তারপর রেড়ের পাতা দিয়ে বেঁধে দিবে। বার দিন এরূপ করতে পারলে অবশ্যই সে পূর্ণাঙ্গ ভাবে সুস্থ হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ…..
আপনি কি লম্বা সময় সহবাস করতে চান? তাহলে এই পোষ্টটি অবশ্যই পড়ুন, ভাবির কাছে আর লজ্জা পেতে হবেনা
সেক্স করার সময় পুরুষের অধিক সময় নেওয়া পুরুষত্বের মুল যোগ্যতা হিসাবে গন্য হয়। যেকোন পুরুষ বয়সেরর সাথে সাথে মিলনের নানাবিধ উপায় শিখে থাকে। এখানে বলে রাখতে চাই – ২৫ বছরের কম বয়সী পুরুষ সাধারনত বেশি সময় নিয়ে মিলন করতে পারেনা। তবে তারা খুব অল্প সময় ব্যাভধানে পুনরায় উত্তেজিত/উত্তপ্ত হতে পারে। ২৫ এর পর বয়স যত বাড়বে মিলনে পুরুষ তত বেশি সময় নেয়। কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে পুনরায় জাগ্রত (ইরিকশান) হওয়ার ব্যাভধানও বাড়তে থাকে।তাছাড়া এক নারী কিংবা একপুরুষের সাথে বার বার মিলন করলে যৌন মিলনে বেশি সময় দেয়া যায় এবং মিলনে বেশি তৃপ্তি পাওয়া যায়। কারন স্বরুপ: নিয়মিত মিলনে একে অপরের শরীর এবং ভাললাগা/মন্দলাগা, পছন্দসই আসনভঙ্গি, সুখ দেয়া নেয়ার পদ্ধতি ইত্যাদি সম্পর্কে ভালভাবে অবহিত থাকে।[উল্লেখ্যঃ যারা বলেন “এক তরকারী দিয়ে প্রতিদিন খেতে ভাল লাগেনা – তাই পর নারী ভোগের লালসা” – তাদেরকে অনুরোধ করছিঃ দয়াকরে মিথ্যাচার করবেন না। এমন যুক্তি ভিত্তিহীন। পরকীয়া আমাদের সমাজ ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে। মাত্র কয়েক মিনিটের কাম যাতনা নিবারনের জন্য আজীবনের সম্পর্কে অবিশ্বাসের কালো দাগ লাগাবেন কেন? অবিবাহীত ভাই ও বোনেরা, আপানাদের কি অতটা বড় বুকের পাটা আছে – যদি বিয়ের পরে আপনি জানেন যে আপনার স্ত্রী ‘সতী’ নয় তখন তার সাথে বাকি জীবন কাটাবেন? তাহলে কেন শুধু শুধু বিবাহ-পুর্ব মিলনের জন্য এত ব্যকুলতা? যে ধরনের নারীকে আপনি গ্রহন করতে পারবেন না – অথচ সেই আপনি অন্য পুরুষের ভবিষ্যৎ বধুর সতীত্ব লুটবেন?
দুঃখিত যদি কারো ব্যক্তি সত্বায় আঘাত করে থাকি।]
মুল আলোচনায় আসি। বলছিলাম যৌন মিলনে অধিক সময় দেয়ার পদ্ধতি সমুহ নিয়ে…
পদ্ধতি ১:- চেপে/টিপে (স্কুইজ) ধরা:
এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যাক্তি। চেপে ধরা পদ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়। যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন। (লিঙ্গের পাশ থেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মত আটকে ধরতে হবে।)। চাপ ছেড়ে দেবার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় লিঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকার যৌন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন।
এ পদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে।
স্কুইজ পদ্ধতি এক মিলনে আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।
পদ্ধতি ২:- সংকোচন (টেনসিং):
এ পদ্ধতি সম্পর্কে বলার আগে আমি আপনাদের কিছু বেসিক ধারনা দেই। আমরা প্রস্রাব করার সময় প্রসাব পুরোপুরি নিঃস্বরনের জন্য অন্ডকোষের নিচ থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চলে যে এক প্রকার খিচুনী দিয়ে পুনরায় তলপেট দিয়ে চাপ দেই এখানে বর্নিত সংকোচন বা টেনসিং পদ্ধতিটি অনেকটা সে রকম। তবে পার্থক্য হল এখনে আমরা খিচুনী প্রয়োগ করবো – চাপ নয়।
এবার মুল বর্ননা – মিলনকালে যখন অনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌন কর্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌন কর্ম শুরু করুন।
সংকোচন পদ্ধতি আপনার যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িত করবে। আবারো বলি, সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।
পদ্ধতি ৩:- বিরাম (টিজিং / পজ এন্ড প্লে):
এ পদ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃৎ। সাধারনত সব যুগল এ পদ্ধতির সহায়তা নিয়ে থাকেন। এ পদ্ধতিতে মিলনকালে বীর্য স্থলনের অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যৎ সুখ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন।যখন অনুভব করবেন বীর্যের চাপ কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন।
বিরাম পদ্ধতির সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথমদিকে এ পদ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করবেন না।

২১টি চুমুর দৃশ্যে অভিনয় করে ‘সিরিয়াল কিসার’ উপাধি পেলেন এই অভিনেত্রী

(প্রিয়.কম) আগামী ৮ ডিসেম্বর মুক্তি পাওয়ার কথা ’গেম ওভার’ ছবিটির। এতে অভিনয় করেছেন পাঞ্জাবি সিনেমার অভিনেত্রী গুরলিন চোপড়া। এই ছবিতে খোলামেলা চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে তাকে। জানা গেছে, এই সিনেমায় ২১টি চুমুর দৃশ্যে অভিনয় করেছেন এই নায়িকা। ইতোমধ্যে বলিউডের নারী সিরিয়াল কিসার উপাধি পেয়ে গিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
‘ইন্ডিয়ান বাবু’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে অভিনয় শুরু করেন গুরলিন। এবার মুক্তি পাচ্ছে তার পরবর্তী ছবি। ‘গেম ওভার’ নামের ওই ছবিতে ২১ টি চুম্বন দৃশ্যে অভিনয় করেছেন তিনি। আর তার জন্য মোট ১১৫টি রিটেক নিতে হয়েছে তাকে। অর্থাৎ ছবি জুড়ে যে গুরলিন উষ্ণতা ছড়াবেন, সেটা স্পষ্ট।
সেই ছবি নিয়ে তাই অত্যন্ত উৎসাহী তিনি। এই ছবি তার জন্য গেম চেঞ্জার হতে পারে বলেই মনে করছেন অভিনেত্রী। তবে এর আগেও একাধিক আকর্ষণীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। তবে ‘গেম ওভার’ ছবিতে একেবারে অন্যরকম চরিত্রে দেখা যাবে তাকে। একটি ছবিতে এতগুলি চুম্বনদৃশ্যে অভিনয় আগে কখনও করেননি কোন বলিউড অভিনেত্রী। ইমরান হাশমিকে বলিউডের সিরিয়াল কিসার বলা হয়। ইতোমধ্যে গুরলিনকে নারী সিরিয়াল কিসার উপাধি দিয়ে ফেলেছেন অনেকে।
ছবিটিতে দেখানো হয়েছে, কখনও কখনও সৌন্দর্য কিংবা বুদ্ধি দিয়েও জীবনযুদ্ধে জয়ী হওয়া যায়। গুরলিন ছাড়াও এই ছবিতে রয়েছেন রাজেশ শর্মা, যশপাল শর্মা ও রাকেশ বেদী। ছবিটি পরিচালনা করছেন পরেশ বিনোদ্রয় সাভানি।

সুস্থ যৌন জীবন পেতে চান? আজ থেকেই এগুলো খেতে শুরু করুন

সুস্থ দাম্পত্য জীবনের বড় অস্ত্রই না কি স্বাভাবিক যৌন জীবন। পার্টনারকে খুশি করার রেষে তাই সকলেই ছুটছে। এই সুযোগে ব্যবসা করে মুনাফা অর্জন করছে বাজার চলতি কোম্পানিগুলি। কিন্তু বাজার চলতি এই সব ওষুধতো অনেক হল! হাতের কাছেই যখন সমস্যার সমাধান রয়েছে তখন অহেতুক গাঁটের কড়ি খরচ করা কেন? ঘর থেকেই শুরু করুন সুস্থ যৌন জীবনের লক্ষ্যের দৌড়।
স্ট্রবেরি – রসাল এই ফলটি খেতে কারই না ভাল লাগে। সুস্থ স্বাভাবিক যৌন জীবন পেতে ডায়েটে রোজ একটি করে স্ট্রবেরি খায়া উচিত।রসুন – রসুনের গন্ধে অনেকেই নাক সিটকাটে পারেন। কিন্তু দাম্পত্য জীবন সুখের করতে রসুনের জুরি মেলা ভার। কী ভাবে? রসুন মহিলা এবং পুরুষ নির্বিশেষে যৌনাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে তোলে।
পালং শাক – সুস্বাস্থ্যের সবুজ, তরতাজা শাকসবজি সব সময়ই উপকারি।  রোজ ডায়েটে পালং শাক রাখুন। পালং যৌন উত্তেজনা এবং প্রজনন ক্ষমতা বাড়ায়।
চকোলেট – কেউ ভালবেসে খান। আর কেউ মোটা হওয়ার ভয়ে এর থেকে দূরত্ব বজায় রাখতেই পছন্দ করেন। কিন্তু জানেন কি চকোলেটের গুণ! বলা যেতে পারে, ফোরপ্লে-র সমতুল্য এই চকোলেট। ফোরপ্লের মতোই চকোলেট খেলে শরীরে অনেক বেশি এনডরফিন তৈরি হয়। এনডরফিন কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপরে কাজ করে যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে।
তরমুজ – তরমুজ ন্যাচরাল ভায়াগ্রা। অ্যামাইনো অ্যাসিডে ভরপুর এই ফল আপনার রক্তবাহিকা প্রসারিত করে যৌনাঙ্গে রক্তের প্রবাহ বাড়ায়।
কিউয়ি – বাজারে খুব একটা সহজে পাবেন না হয়তো। তবে বড় ফলের দোকান বা শপিং মল গুলোতে খোঁজ নিলে পেয়ে যাবেন। ভিটামিন সি-এ ভরপুর এই ফলও যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য খুব উপকারি।
সঠিকভাবে মেয়েদের স্তন চুষার ও টিপার নিয়ম
প্রতিদিনই আপনার ডক্টর অনলাইন বাংলা স্বাস্থ্য টিপস পোর্টালের ফেসবুক ফ্যানপেজে অনেক ম্যাসেজ আসে। সব ম্যাসেজর উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না।তাই পাঠকদের কাছে প্রশ্নটির বিস্তারিত তুলে ধরা হয় (প্রশ্নকারীর নাম ও ঠিকানা গোপন রেখে)।
আজকের প্রশ্ন দুধ টিপার নিয়ম জানতে চেয়ে অনেকেই আমাদের কাছে মেল পাঠিয়েছেন। জেনে নিন কিভাবে আপনার সঙ্গীর দুধ টিপবেন ও চুষবেন:-
মেয়েদের দুধ টিপার নিয়ম প্রশ্নটি অনেকের কাছে খারাপ মনে হতে পারে, তবে প্রকৃত যৌন শিক্ষা অর্জন এবং প্রকুত যৌন শিক্ষার মাধ্যমে সঙ্গীকে উত্তেজিত করে আনন্দ দিতে পারলে আপনি প্রকুত পুরুষ বলে বিবেচিত হবেন, হবেন আপনার সঙ্গীনির অতিপ্রিয়। মনে রাখবেন দাম্পত্য জীবনে প্রকৃত সুখ টাকা পয়সা দিয়ে কেনা যায় না একথা যেকেউ জানে।দুধ টিপার কিছু স্পেশাল নিয়ম আছে কারণ দুধ/ স্তন নারীদের এমন একটি যৌন স্পর্শকাতর অঙ্গ যা বিশেষভাবে আলিঙ্গনের মাধ্যমে পূর্ণতা পায়।
অনেক ছেলেই জানেন না সঠিক নিয়মে মেয়েদের দুধ কিভাবে চোষা এবং টেপা যায়।অথচ শুধুমাত্র দুধে হাত এবং মুখ চালিয়ে একটি মেয়েকে ১০০% কাবু করে ফেলতে পারেন।ব্রেস্ট, মেয়েদের শরীরের আকর্ষনীয় অংশ গুলোর মাঝে একটি।সেক্সের সময় এটাকে আদর না করলে তো হয়ই না। সেই ব্রেস্টকে স্পর্শ করার সময় কিছু জিনিস খেয়াল রাখা উচিত।তাই সঙ্গীকে খুশি করতে দুধ টিপার কিচু স্পেমাল পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ
প্রত্যেক মেয়েরই তার ব্রেস্ট নিয়ে আলাদা কিছু চাওয়া থাকে। সেই চাহিদা গুলো প্রকৃতভাবে দুধ টিপার মাধ্যমে কিভাবে পূরণ করবেন তা নিয়েই কিছু টিপস দেওয়া হল
১/ কারো ব্রেস্ট বড় কারও বা ছোট। সে হিসাবে ব্রেস্টের স্যাটিস্ফেকশন ও আলাদা হয়। সাধারনত স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বড় ব্রেস্টগুলো সেন্সিটিভ কম হয়, ছোট ব্রেস্টের তুলনায়। এসব ব্রেস্ট সাইড দিয়ে, জিহবা দিয়ে, এবং হাত দিয়ে টিপে আদর করা উচিত। এছাড়া হাল্কা কামড় ও দেওয়া যায়। সাধারনত এসব ব্রেস্ট একটু জোড়ে চাপলেই বেশি মজা পায় মেয়েরা।
২/ ছোট ব্রেস্ট সাধারনত খুবই সেন্সিটিভ হয়। এসব ব্রেস্ট বেশি জোড়ে না টিপে হাতে পুরোটা নিয়ে আস্তে আস্তে চাপলে মেয়েরা বেশি মজা পায়। এছাড়া হাতের তালু এবং আঙ্গুল দিয়ে নিপল আদর করুন। এবং সামান্য টেনে ছেড়ে ঝাকি দিন।
৩/ একটু ঝোলানো ব্রেস্ট গুলো সবচেয়ে কম সেন্সিটিভ হয়। এসব ব্রেস্ট আদর করার জন্য চিত করে শুইয়ে নেওয়াই ভাল।
ব্রেস্টে বিভিন্ন ধরনের স্পর্শ সেক্সকে অনেক বেশি রঙ্গিন করে তোলে। এরকম কিছু স্পর্শের কথা বলা হল।
দুধ টিপর নিয়ম বা পদ্ধতি
১/ নিপল স্পর্শ না করে ব্রেস্টের চার দিকে হাল্কা আঙ্গুল চালান। ব্রেস্টের নিচের জায়গায় হাত ঘষুন। গলার নিচে কিস করুন। ব্রেস্টের চার পাশ লিক করুন। তার ব্রেস্টের সাথে আপনার বুক ঘষুন। এগুলো মেয়েদের জন্য অনেক জোড়ালো সেক্স টিজ।
২/ নিপল সাক করুন। কিন্তু প্রথমেই খুব জোড়ে নয়। আস্তে আস্তে জিহবা ঘুরিয়ে। হালকা করে কিস দিন নিপলে। আঙ্গুল তার মুখে নিয়ে ভিজিয়ে তার নিপলেই আবার লাগাতে পারেন। এতে সে অনেক বেশি টার্ন অন হয়ে পরবে। বেশ কিছুক্ষন আস্তে আস্তে সাক করুন ব্রেস্ট। সে পাগল হয়ে গেলে তবেই জোড়ে করবেন।
মেয়েটার কাছে এসে দুধে হাত রাখুন। মুখটা সামনে নিয়ে চুমু দিন। চুমুরত অবস্থায় দুধ দুটোকে অন্যহাত দিয়ে অনাবৃত করুন। এ সময় একটা দুধের বোটায়মুখ দিন। গাধার মত বোটা চুষতে যাবেন না। বরং আলতো ভাবে মুখের ভেতরে জিভ দিয়ে টানুন। চোষনরত অবস্থায় দুই দুধ দু হাতে ভর্তা করতে থাকুন। দুধের কিনারার দিকে মনোযোগ দিন। দুধের কিনারায় মাখালে মেয়েরা উত্তেজিত হবে বেশী। পালা করে দুই বোটা মুখ দিয়ে চুষতে থাকুন। একফাকে গুদে হাত দিয়ে দেখুন ভিজে গেছে কি না।
৩/ নিপল আঙ্গুলের মাঝে নিয়ে ঘুরান, টুইস্ট করুন। নিপল ভিতরের দিকে হাল্কা চাপ দিন। এরপর কিছুটা জোরে চাপুন ব্রেস্ট। নিপল মুখে নিয়ে জোরে সাক করুন। ভালবাসুন তার ব্রেস্টকে।
১/ নিপল স্পর্শ না করে ব্রেস্টের চার দিকে হাল্কা আঙ্গুল চালান। ব্রেস্টের নিচের জায়গায় হাত ঘষুন। গলার নিচে কিস করুন। ব্রেস্টের চার পাশ লিক করুন। তার ব্রেস্টের সাথে আপনার বুক ঘষুন। এগুলো মেয়েদের জন্য অনেক জোড়ালো সেক্স টিজ।
২/ নিপল সাক করুন। কিন্তু প্রথমেই খুব জোড়ে নয়। আস্তে আস্তে জিহবা ঘুরিয়ে। হালকা করে কিস দিন নিপলে। আঙ্গুল তার মুখে নিয়ে ভিজিয়ে তার নিপলেই আবার লাগাতে পারেন। এতে সে অনেক বেশি টার্ন অন হয়ে পরবে। বেশ কিছুক্ষন আস্তে আস্তে সাক করুন ব্রেস্ট। সে পাগল হয়ে গেলে তবেই জোড়ে করবেন।
মেয়েটার কাছে এসে দুধে হাত রাখুন। মুখটা সামনে নিয়ে চুমু দিন। চুমুরত অবস্থায় দুধ দুটোকে অন্যহাত দিয়ে অনাবৃত করুন। এ সময় একটা দুধের বোটায়মুখ দিন। গাধার মত বোটা চুষতে যাবেন না। বরং আলতো ভাবে মুখের ভেতরে জিভ দিয়ে টানুন। চোষনরত অবস্থায় দুই দুধ দু হাতে ভর্তা করতে থাকুন। দুধের কিনারার দিকে মনোযোগ দিন। দুধের কিনারায় মাখালে মেয়েরা উত্তেজিত হবে বেশী। পালা করে দুই বোটা মুখ দিয়ে চুষতে থাকুন। একফাকে গুদে হাত দিয়ে দেখুন ভিজে গেছে কি না।
৩/ নিপল আঙ্গুলের মাঝে নিয়ে ঘুরান, টুইস্ট করুন। নিপল ভিতরের দিকে হাল্কা চাপ দিন। এরপর কিছুটা জোরে চাপুন ব্রেস্ট। নিপল মুখে নিয়ে জোরে সাক করুন। ভালবাসুন তার ব্রেস্টকে।

যে অভ্যাসগুলো অাপনার হার্টের নিরব শত্রু!!

১. দীর্ঘ সময় ধরে ল্যাপটপ, পিসি ব্যবহার বা টেলিভিশন দেখা।
২. মুক্তির পথ না খুঁজে বিষণ্নতা জিইয়ে রাখা।
৩. ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা।
৪. খাবার পর দাঁত ফ্লস (সুতা ব্যবহার করে দাঁতের ফাঁক থেকে খাদ্য কণা বের করে আনা) না করা।
৫. নিজেকে ঘরের মধ্যে বন্দি করে রাখা।
৬. শরীরচর্চায় অবহেলা করা।
৭. অতিরিক্ত মদ্যপান করা।
৮. অতিরিক্ত খাওয়া।
৯. সুস্থ আছেন বিবেচনা করে স্বাস্থ্যের অযত্ন করা।
১০. লাল মাংস (red meat) খাওয়া।
১১. কোলেস্টেরল, রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়া।
১২. ধূমপান বা ধূমপায়ীর সাথে বসবাস।
১৩. ডোজ পূর্ণ করার আগেই প্রয়োজনীয় ওষুধ খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া বা বন্ধ করে দেওয়া।
১৪. ফল ও শাক-সবজি এড়িয়ে যাওয়া।
১৫. বিভিন্ন ছোট খাটো অসুস্থতার লক্ষণ এড়িয়ে যাওয়া।
১৬. অতিরিক্ত লবন খাওয়া।
১৭. পুষ্টিকর খাবারের চেয়ে বেশিক্যালরির খাবার নিয়মিত খাওয়া।
সময় থাকতে এগুলো ত্যাগ করুন৷

নামাজের বৈজ্ঞানিক উপকারীতা:



নামাজের বৈজ্ঞানিক উপকারীতা:
১) নামাজে যখন সিজদা করা হয় তখন আমাদের মস্তিস্কে রক্ত দ্রুত প্রবাহিত হয়। ফলে আমাদের স্মৃতি শক্তি অনেক বৃদ্ধি পায়।
২) আমরা যখন নামাজে দাঁড়াই তখন আমাদের চোখ যায় নামাজের সামনের ঠিক একটি কেন্দ্রে বা সিজদাহর জায়গায় স্থির অবস্থানে থাকে, ফলে মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।
৩) নামাজের মাধ্যমে আমাদের শরীরের একটি ব্যায়াম সাধিত হয়। এটি এমন একটি ব্যায়াম যা ছোট বড় সবাই করতে পারে।
৪) নামাজের মাধ্যমে আমাদের মনের অসাধারন পরিবর্তন আসে।
৫) নামাজ মানুষের দেহের কাঠামো বজায় রাখে। ফলে শারীরিক বিকলাঙ্গতা লোপ পায়।
৬) নামাজ মানুষের ত্বক পরিষ্কার রাখে। যেমন, ওজুর সময় আমাদের দেহের মূল্যবান অংশগুলো পরিষ্কার করা হয়; এর ফলে বিভিন্ন প্রকার জীবানু হতে আমরা সুরক্ষিত থাকি।
৭) নামাজে ওজুর সময় মুখমণ্ডল ৩ বার ধৌত করার ফলে আমাদের মুখের ত্বক উজ্জল হয় এবং মুখের দাগ কম দেখা যায়।
৮) ওজুর সময় মুখমণ্ডল যেভাবে পরিষ্কার করা হয় তাতে আমাদের মুখে এক প্রকার মেসেস তৈরি হয়; ফলে আমাদের মুখের রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পায় এবং বলি রেখা কমে যায়।
৯) কিশোর বয়সে নামাজ আদায় করলে মন পবিত্র থাকে; এর ফলে নানা প্রকার অসামাজিক কাজ সে বিরত থাকে।
১০) নামাজ আদায় করলে মানুষের জীবনী শক্তি বৃদ্ধি পায়।
১১) কেবল মাত্র নামাজের মাধ্যমেই চোখের নিয়ম মত যত্ন নেওয়া হয়; ফলে অধিকাংশ নামাজ আদায়কারী মানুষের দৃষ্টি শক্তি বজায় থাকে।
তাছাড়া সবচেয়ে বড় কথা নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায় ।
বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

অসাধারন কিছু টিপস যা সবসময় আপনার উপকারে আসবেঃ


#কাশি হলে দুই টুকরো দারুচিনি, একটি এলাচি, ২টি তেজপাতা, ২টি লবঙ্গ ও সামান্য চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেঁকে নিন; হালকা গরম অবস্থায় এই পানি খেলে কাশি ভাল হবে।
#দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হলে আক্রান্ত স্থানে সামান্য হলুদ লাগিয়ে দিন।
#দাঁতের মাড়িতে ক্ষত হলে বা দাঁত থেকে রক্ত পড়লে জামের বিচি গুড়ো করে দাঁত মাজলে উপকার পাবেন।
#মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে চালতা গাছের পাতা ও মূলের ছাল সমপরিমাণ একসঙ্গে বেটে হালকা গরম করে ব্যথার জায়গায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
#ডালসহ পুদিনা পাতা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি ছেঁকে খেলে পেট ফাঁপা ভাল হয়।
#অনেকের গায়ে ঘামের দুর্গন্ধ হয়। বেল পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে গা মুছলে তা কমে।
#মাথা ব্যথা হলে কালোজিরা একটা পুটলির মধ্যে বেঁধে শুকতে থাকুন; ব্যথা সেরে যাবে।
#দই খুব ভাল এন্টাসিড হিসেবে কাজ করে৷ এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র তা কয়েক চামচ খেয়ে নিন।
#গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন; কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।
#ছুরি/দা/বটিতে হাত কেটে গেলে এক টুকরা সাদা কাগজ কাটা জায়গায় লাগান। রক্ত বন্ধ হবে।

প্রতিবাদ সত্ত্বেও চলছে নারীর যৌনাঙ্গচ্ছেদ

সবার জন্য একই ব্লেড কেনিয়ার রিফ্ট গ্রামের এই নারী হাতে থাকা ব্লেডটি দিয়ে ইতোমধ্যে চারজনের যৌনাঙ্গচ্ছেদ করেছেন৷ পোকোট জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্...